Thursday 6 March 2014

ভাবী পুরো ন্যংটা


হঠাৎ দেখলাম ভাবি আমার দিকে এগিয়ে আসছে।
হাতে হলুদ। আমার কাছে এসে বলল, দেবরকে হলুদ
দিয়ে দিই, তাড়াতাড়ি বর হবে।
ভাবি আমার কপালে ও গালে হলুদ লাগাতে থাকল।
হলুদ লাগানোর পর যখন রঙ লাগাতে গেল তখন
আমি কৃত্রিম জোড়াজোরি করার ভান করে তার
হলুদ শারীর নিচে অবস্থান করা স্তন যুগলে আমার
হাতের ছোয়া লাগিয়ে দিলাম। ভাবি আমার
বুকে একটি হালকা কিল মেরে অসভ্য অসভ্য
বলে দৌড়ে পালিয়ে গেল। এরপর থেকে যতবারই
আমার সাথে ভাবির দেখা হত
ভাবি আমাকে ভেংচি কাটত আর হাত দিয়ে কিল
দেখাত। মনে মনে ভাবছি, আমি পাইলাম,
ইহাকে পাইলাম। হলুদের পর্ব শেষ হবার পর
সবাইঠিক করল বাড়ির পাশের নদীতে সবাই
মিলে গোসল করব। ছেলে মেয়ে বাচ্চা কাচ্চা সবাই।
আমরা ত্রিশ পয়ত্রিশ জনের একটি দল রওনা হলাম
নদীতেগোসল করার উদ্দ্যশ্যে। আমি ভাবির পাশ
দিয়ে আসার সময় বললাম আমি ডুব দিয়ে তোমার
কাছে আসব,তুমি সবার থেকে একটু আলাদা থেকো।
এবারো তিনিআমাকে ভেংচি কটলেন, বোঝলাম
আমার আর্জি কবুল হয়েছে।
সাত আট হাত দুরত্ব
রেখে ছেলে মেয়েরা নদীতে নামল। নদী পাড়ের এক
কোনায় হ্যাজাক বাতি জ্বলানো আছে, তাই
চারপাশ আলোতে ভরে গেছে। আমি দেখলাম
মেয়েদের দলের মধ্যে ভাবী আসরের মাধ্যমান
হয়ে অবস্থান করছে। আমি তার দৃষ্টি আকর্ষন
করার চেষ্টা করলাম। একসময় সে আমার
দিকে তাকালো। তাকিয়ে আশেপাশে কি যেন দেখল।
তারপর একপর্যায়ে জ্বিব বের করে আবার
ভেংচি কাটলো। সাত রাজার ধন হাতে পেলে মানুষের
অবস্থা যেমন হবার কথা আমার ও সেই অবস্থা হল।
সবাইকে আলাদা করে ভাবী একটি স্থানে চলে এল
আর আমি ডুব দিলাম।
এক ডুবে পায়ের কাছে চলে এলাম। আমি ভাবীর
ফর্সা পায়ে ঠোট দিয়ে চুমু খেলাম। তারপর তার দুই
পায়ের গোড়ালি হতে হাটু পর্যন্ত চুমু খেলাম,
কামড়ালাম। হালকা পড়পড়ে পশম ভাবীর পা যুগলে।
সেই পশমের দুই একটি দাঁত দিয়ে ছিড়লামআর
তখুনি বুঝলাম আমার দম শেষ হয়ে আসছে।
তাকে ছেড়ে যেখানে ছিলাম
সেখানে এসে মাথা তুললাম। প্রথমেই তাকালাম
ভাবীর দিকে। একটি অনুচ্চারিত শব্দ তার মুখ
দিয়ে বের হল, বা-ব্বা। অর্থাৎ ডুব
দিয়ে যে আমি এতক্ষন থাকতে পারি হয়ত তার
বিশ্বাষ হচ্ছে না। আমি একটু রেস্ট নিয়ে তার
প্রতি একটি ছোট্ট ইঙ্গিত দিয়ে আবার ডুব দিলাম।
এবার তার কলাগাছের মত ফর্সা উরু নিয়ে খেলা শুরু
করলাম। আমি তার উরুতে হালকা কামড় দিচ্ছি আর
হাতাচ্ছি। এবার তার উরুর ফাটলে আঙ্গুল
দিয়ে নাড়াচাড়া করার ফলে সে তার
পা দুটি নাচাতে শুরু করলো। একটু পরে আমি আবার
আগের জায়গায় এসে মাথা তুলে শ্বাস নিলাম। একটু
বিশ্রাম নিয়ে আবার গেলাম ডুব দিয়ে। এবার তার
পদ্মফুলের মত ভোদা নিয়ে কজ করার পালা। আমার
দমের পরিমান কমে যাবার কারনে তাড়াতাড়ি করার
সিদ্ধান্ত নিলাম।
আমার দাঁড়িয়ে থাকা বাড়াটি আমি তার
মুখে পুড়ে দিলাম। এতে ভাবী আমার
বাড়াটি মজা কড়ে চুষতে লাগলো। জ্বিব
দিয়ে কিছুক্ষন ভাবীর সাথে সঙ্গম করলাম। দ্রুত
ফেরার সময় ভাবী আমার বাড়ার
মধ্যে আলতো করে দুটি কামড় বসিইয়ে দিল। আবার
ফিরে এসে ভাবীকেইঙ্গিত করে বললাম ব্লাউজ
খুলে নাক পানির উপরে দিয়ে উপুর করে বসতে।
ভাবী তাই করল। আমি আবার গিয়ে ভাবীর সুন্দর
মাই দুটি ইচ্ছামত টিপতে থাকলাম। তার
নিপলদুটি মটর দানার মত শক্ত হয়ে গেছে। কিছুক্ষন
টিপার পর আমি আমার জায়গায় ফিরে আসলাম।
দেখলাম ভাবীও নিজের জায়াগায় ফিরে যাচ্ছে।
গোসল শেষে আসার পথে আমাকে আবার
ভেংচি কেটে মেয়েদের দলে হারিয়ে গেল। বুঝলাম
ভালোই কাজ হয়েছে। আমাদের দলটি বাড়িতে আসার
পথে একসময় ভাবীকে জিজ্ঞেষ করলাম কেমন
হয়েছে। বলল, ডাকাত কোথাকার, বদমাইশ। বললাম
আজ রাতে বদমাইশি হবে? বলল জানি না। মুখ
দেখে বুঝলাম আমার চেয়ে ভাবীই বেশি উন্মুখ
হয়ে আছে। বাড়িতে ফিরে ভাবীকে স্থান ও সময়
জানিয়ে দিলাম। স্থানটি হল গাবতলার
ভিটে যেখানে কেউ সচরাচর আসে না। সময় নির্ধারন
করলাম রাত তিনটা। বলল আমি এত
রাতে যেতে পারব না। আমি বললাম তুমি শুধু পেছনের
দর্জা দিয়ে বের হয়ে এস আমি নিয়ে যাব। বলল ঠিক
আছে।
ঠিক তিনটায় তিনি দর্জা খুলে বের হলেন।
আমি তাকে নিয়ে চললাম নির্দিষ্ট স্থানে।
ভাবিকে জড়িয়ে ধরলাম। আস্তে আস্তে আমি ভাবীর
পরনের শাড়ি, ব্লাউজ, পেটিকোট সব খুলে ফেললাম।
দু হাতে জড়িয়ে ধরে চুমু খেতে শুরু করলাম। ভাবীওতাই
করল।
একসময় হাত রাখলাম ভাবীর উচু বুকের উপর। তারপর
স্তন টিপতে টিপতে হাত নামাতে থাকলাম
নাভী হয়ে ভোদার দিকে। ভোদায় আঙ্গুলি করা শুরু
করলাম। ভাবী আমার কামনায় ভেসে যাচ্ছে। এক
পর্যায়ে ভাবী আমার পরনে তোয়ালে খুলে আমার
লৌহদন্ডটিকে তার হাতে নিয়ে মনের
আনন্দে চুষতে লাগল। আমিও এই ফাকে তার দুধ
টিপে যাচ্ছি ইচ্ছামত। ভাবীকে বললাম, তুমি খুশি?
ভাবী বলল, খুশি হব যদি তুমি আমার
ভোদা চুষে দাও। যেই কথা সেই কাজ।
ভাবীকে অর্শেক শোয়া অবস্থায় বসিয়ে দু পা ফাক
করে তার ভোদা চুষতে লাগলাম। কি যে এন
অনুভুতি তা ভাষায় প্রকাশ করার মত না, ভোদার
কি মিষ্টি মৃদু গন্ধ। এভাবে প্রায় পাঁচ মিনিট করার
পর ভাবী আমাকে বলল, উফঃ মরে যাচ্ছি, আর
থাকতে পারছি না, ও আমার চোদনবাজ দেবর
আমাকে এবার তুমি চোদা শুরু কর।
আমি ভাবীকে উপুর করে আমার ধন ভাবীর ভোদায়
ঢুকিয়ে ঠাপাতে থাকলাম। ভাবী মৃদু চিৎকার
করতে থাকল। এভাবে কতক্ষন চোদার পর আমি চিৎ
হয়ে শোয়ে পড়ে ভাবীকে বললাম তুমি আমার ধনের
উপর বসে ঠাপাতে থাক। কথামত ভাবী তাই করল।
আমার ধনটাকে তার ভোদার ভেতর
ঢুকিয়ে নিজে নিজেই ঠাপাতে থাকল। আমরা দুজনেই
তখন সুখের সাগরে ভাসছি। আরও কিছুক্ষন পর
আমি মাল ঢেলে দিলাম ভাবীর ভোদাতেই। ভাবীও
দেখলাম ক্লান্ত হয়ে আমার বুকে শুয়ে পড়ল।
কিছুক্ষন পরে আমরা যার যার জামা কাপড় ঠিক
করে যার যার রুমে গেলাম ঘুমাতে।
এভাবেই প্রতিরাতে চলতে লাগল আমাদের কামলীলা।
ভাবী বলে, যতদিন না তোর ভাই
আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আসবে ততদিন তোর
ভাইয়ের কাজ তুই করবি। বলল,
প্রয়োজনে যৌনশক্তি বর্ধক
ভায়াগ্রা খেয়ে নিবে…………